রোববার, ২০ ডিসেম্বর ২০২০
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পেতে আবেদন করেছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা। সংশোধনসহ সব প্রক্রিয়া এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের পদ ৩২ হাজার ৫৭৭ টি।
এসব পদের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ১৩ লাখের কিছু বেশি। এতে একটি পদের জন্য চাকরিপ্রত্যাশী ৪০ জন পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিভাগ ভিত্তিক সবচেয়ে বেশি পদ ঢাকা বিভাগে। কম পদ সিলেট বিভাগে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) সহকারী পরিচালক নিয়োগ হিসেবে কর্মরত সিনিয়র সহকারী সচিব আতিক এস বি সাত্তার বলেন, ঢাকা বিভাগে পদ ২ লাখ ৪০ হাজার ৬১৯ টি, রাজশাহীতে পদ ২ লাখ ১০ হাজার ৪৩০ টি, খুলনায় ১ লাখ ৭৮ হাজার ৮০৩ টি, ময়মনসিংহে ১ লাখ ১২ হাজার ২৫৬ টি, চট্টগ্রামে ১ লাখ ৯৯ হাজার ২৩৬ টি, বরিশালে ১ লাখ ৯ হাজার ৩৪৪টি, সিলেট ৬২ হাজার ৬০৭টি এবং রংপুর বিভাগে ১ লাখ ৯৬ হাজার ১৬৬ টি। তিনি জানান, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পেতে আবেদন করেছেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন।
গত ২৫ অক্টোবর অনলাইনে আবেদন শুরু করেন প্রার্থীরা। আবেদনপ্রক্রিয়া শেষ হয় গত ২৪ নভেম্বর রাতে। এর পরের ৭২ ঘণ্টা সময় ছিল পেমেন্ট করার জন্য। পেমেন্ট শেষে ১৩ লাখের বেশি প্রার্থী এ পদের জন্য আবেদন করেছেন।
২০০৯-১৯ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৮৬৪ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মুজিব বর্ষে সব শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে সম্ভব হয়নি। তবে সেপ্টেম্বরে নিয়োগপ্রক্রিয়া চূড়ান্ত করার উদ্যোগ নেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। অক্টোবরে এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল।
মন্ত্রণালয়ের এই উদ্যোগের পর সেপ্টেম্বরে কোটামুক্ত রেখে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের প্রস্তাব করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। প্রাথমিকের শিক্ষক পদটি ১৩তম গ্রেড হয়েছে।
সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৩০ জুলাই সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে মোট উত্তীর্ণ হন ৫৫ হাজার ২৯৫ জন, নিয়োগ দেওয়া হয় ১৮ হাজার ১৪৭ জনকে। এর আগে একই বছর ২০১৪ সালের স্থগিত পরীক্ষাটিও নেওয়া হয়। ওই পরীক্ষায় মোট উত্তীর্ণ হন ২৯ হাজার ৫৫৫ প্রার্থী।
এর মধ্যে নিয়োগ দেওয়া হয় ৯ হাজার ৭৬৭ জনকে। এ দুই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও চূড়ান্ত নির্বাচিত হননি ৫৬ হাজার ৯৩৬ প্রার্থী। উত্তীর্ণ এসব প্রার্থী ২০১০-১১ সালের মতো প্যানেল নিয়োগ চান। তবে মন্ত্রণালয় জানিয়ে দিয়েছে, প্যানেলে নিয়োগ দেওয়া হবে না। নতুন করে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়।
রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলা বাদে দেশের বাকি সব জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পেরেছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে। সহকারী শিক্ষকদের বেতন হবে জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫-এর গ্রেড ১৩ অনুযায়ী ১১,০০০ থেকে ২৬,৫৯০ টাকা।
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা দুই ধাপে নেবে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)।
গুচ্ছভুক্ত ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন শেষ হবে আগামী ১৫ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার)।
চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার ফরমপূরণ স্থগিত রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় নভেম্বর ২০২০ নতুন সিলেবাস ও জানুয়ারি ২০২১ পুরাতন সিলেবাসের এমবিবিএস ফাইনাল প্রফেশনাল পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
৪১তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৯ মার্চ শুক্রবার। পরীক্ষায় প্রায় ১
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
২০২১ সালের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য সংশোধিত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে।
২০২০ সালের এইচএসসি ও সমমানের মূল্যায়নে শতভাগ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।
২০২১ সালের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য সংশোধিত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে।
করোনা সংক্রমণের কারণে ২০২১ শিক্ষাবর্ষে সরাসরি ভর্তি পরীক্ষা বাতিল করে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করতে নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই নির্দেশনা উপেক্ষা করে দেশের বিভিন্ন জায়গা
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ইতিহাসে এই প্রথমবারের মতো প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা পরিষদের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে শনিবার (২ জানুয়ারি)।
সারাদেশের সরকারি স্কুলগুলোতে ভর্তিতে বয়সের বাধা শিথিল করা হয়েছে।
নতুন বছরের জানুয়ারিতে নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছপদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিতে দেশের চারটি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেনি।