রোববার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২০
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
চলতি মাসে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশে সম্ভাবনা নেই। পরীক্ষার ফল তৈরির নীতিমালা শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এখনো অনুমোদন হয়নি। আগামী বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি ফল প্রকাশ করা হতে পারে বলে বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম আমিরুল ইসলাম বলেন, ফলাফল তৈরির নীতিমালা অনুমোদন হলে পরবর্তী এক সপ্তাহের মধ্যে এইচএসসির ফল তৈরির কাজ শেষ করা সম্ভব হবে। আমাদের সব প্রস্তুতি রয়েছে।
করোনা পরিস্থিতির কারণে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা বাতিল করা হয়। অপেক্ষমাণ সব পরীক্ষার্থীকে অটোপাস দেয়ার ঘোষণা দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। ডিসেম্বরের মধ্যে এ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কথাও জানান তিনি।
পাশাপাশি অটোপাসের ফল তৈরিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবের সমন্বয়ে আট সদস্যের গ্রেড মূল্যায়ন টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করা হয়। চলতি মাসের শুরুতে কমিটি ফলাফল তৈরিতে জিপিএ গ্রেড নির্ণয়ের বেশ কয়েকটি প্রস্তাবের সমন্বয়ে একটি গাইডলাইন তৈরি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠায়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল পিছিয়ে যাচ্ছে। তার অসুস্থার কারণে টেকনিক্যাল কমিটির প্রস্তাবিত গাইডলাইন অনুমোদন দেয়া সম্ভব হয়নি। সেটি অনুমোদন হলে তার আলোকে একটি নীতিমালা প্রণয়ন করে সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফলাফল তৈরি করা হবে।
শনিবার (২৬ ডিসেম্বর) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সচিব তপন কুমার বলেন, ফল প্রকাশে বিশেষজ্ঞদের দেয়া প্রস্তাব আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি, সেটি এখনো অনুমোদন দেয়া হয়নি। সেটি এলে আমরা কাজ শুরু করব।
টেকনিক্যাল কমিটির প্রস্তাব অনুযায়ী, জেএসসি পরীক্ষার ফলে ২৫ শতাংশ এবং এসএসসি পরীক্ষার ফলে ৭৫ শতাংশ নম্বর মূল্যায়ন করা হবে। তবে যারা জেএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেনি তাদের ক্ষেত্রে এসএসসির ফলকে কেন্দ্র করে নম্বর নির্ধারণ করা হবে। বিষয়ভিত্তিক উন্নতির ক্ষেত্রে আগের ক্লাসের সেই বিষয়ের ফল মূল্যায়ন করা হবে। আগের দুই পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলেও বিষয়ভিত্তিক সর্বোচ্চ নম্বর না থাকলে সে ক্ষেত্রে এইচএসসিতে জিপিএ-৫ থেকে অনেকে পিছিয়ে পড়তে পারে।
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা দুই ধাপে নেবে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)।
গুচ্ছভুক্ত ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন শেষ হবে আগামী ১৫ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার)।
চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার ফরমপূরণ স্থগিত রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় নভেম্বর ২০২০ নতুন সিলেবাস ও জানুয়ারি ২০২১ পুরাতন সিলেবাসের এমবিবিএস ফাইনাল প্রফেশনাল পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
৪১তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৯ মার্চ শুক্রবার। পরীক্ষায় প্রায় ১
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
২০২১ সালের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য সংশোধিত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে।
২০২০ সালের এইচএসসি ও সমমানের মূল্যায়নে শতভাগ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।
২০২১ সালের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য সংশোধিত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে।
করোনা সংক্রমণের কারণে ২০২১ শিক্ষাবর্ষে সরাসরি ভর্তি পরীক্ষা বাতিল করে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করতে নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই নির্দেশনা উপেক্ষা করে দেশের বিভিন্ন জায়গা
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ইতিহাসে এই প্রথমবারের মতো প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা পরিষদের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে শনিবার (২ জানুয়ারি)।
সারাদেশের সরকারি স্কুলগুলোতে ভর্তিতে বয়সের বাধা শিথিল করা হয়েছে।
নতুন বছরের জানুয়ারিতে নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছপদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিতে দেশের চারটি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেনি।