মঙ্গলবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২১
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহ বা মার্চ মাসের শুরুতে পরীক্ষা নেওয়ার এবং পরীক্ষা নেওয়ার আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) বিভিন্ন বিভাগের প্রতিনিধিরা।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একাডেমিক ভবনের কেন্দ্রীয় গ্যালারিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের সকল বর্ষের শ্রেণি প্রতিনিধিদের সঙ্গে যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় শ্রেণি প্রতিনিধিরা কোভিড-১৯ অতিমারির সময়ে শিক্ষার্থীদের করণীয় বিষয়ে উন্মুক্তভাবে মতামত তুলে ধরেন।
সভায় অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, করোনা অতিমারি শেষ হওয়ার পর অনেক শিক্ষার্থীর হয়তো ঝরে পড়ে যাওয়ার উপক্রম হবে। কিন্তু তারা যেন ঝরে না পড়েন, এজন্য আমাদের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। শিক্ষার্থীদের সব ধরনের সুবিধা প্রদানের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতিতে সবার পরীক্ষা নেওয়া হবে। কাউকে বাদ দিয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে না। একই সঙ্গে তিনি ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস কেনার জন্য আবেদনকৃত প্রায় ৫৭০ জন শিক্ষার্থীকেই ঋণ প্রদানের ঘোষণা দেন।
শিক্ষার্থীদের কল্যাণ তহবিলে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড তাদের সিএসআর তহবিল থেকে এক কোটি টাকা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বলেও শিক্ষার্থীদের জানান উপাচার্য।
শিক্ষার্থীরা বলেন, হল না খুলে পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই বাস্তবায়ন করা যাবে না। কারণ চতুর্থ বর্ষ প্রথম সেমিস্টারের বই, নোট, শিট সবকিছুই হলে রয়েছে। আর পরীক্ষার প্রস্তুতি গ্রুপভিত্তিক করতে হয়। সেটা একমাত্র হলেই করা সম্ভব।
তারা আরও বলেন, ফেব্রুয়ারি মাসে আমাদের চতুর্থ বর্ষ দ্বিতীয় সেমিস্টারের ক্লাস শেষ হয়ে যাবে। দুটি সেমিস্টারের পরীক্ষার মাঝখানে অন্তত এক মাসের একটি বিরতি দেওয়া উচিত। কারণ চতুর্থ বর্ষ প্রথম সেমিস্টারের ক্লাসের অনেক কিছুই আমরা ভুলে গেছি।
সভা পরিচালনা করেন যবিপ্রবির ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মো. আলম হোসেন।
মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন- যবিপ্রবির ডিনস কমিটির আহ্বায়ক ড. মো. নাসিম রেজা, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন ড. সৈয়দ মো. গালিব, ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষেদের ডিন অধ্যাপক ড. মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস, জীববিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষের ডিন অধ্যাপক ড. মো. জিয়াউল আমিন, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. সুমন চন্দ্র মোহন্ত, শিক্ষক সমিতির সহ-সভাপতি ড. এস এম নুর আলম, সাধারণ সম্পাদক মো. আমজাদ হোসেন প্রমুখ।
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা দুই ধাপে নেবে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)।
গুচ্ছভুক্ত ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন শেষ হবে আগামী ১৫ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার)।
চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার ফরমপূরণ স্থগিত রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় নভেম্বর ২০২০ নতুন সিলেবাস ও জানুয়ারি ২০২১ পুরাতন সিলেবাসের এমবিবিএস ফাইনাল প্রফেশনাল পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
৪১তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৯ মার্চ শুক্রবার। পরীক্ষায় প্রায় ১
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
২০২১ সালের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য সংশোধিত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে।
২০২০ সালের এইচএসসি ও সমমানের মূল্যায়নে শতভাগ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।
২০২১ সালের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য সংশোধিত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে।
করোনা সংক্রমণের কারণে ২০২১ শিক্ষাবর্ষে সরাসরি ভর্তি পরীক্ষা বাতিল করে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করতে নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই নির্দেশনা উপেক্ষা করে দেশের বিভিন্ন জায়গা
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ইতিহাসে এই প্রথমবারের মতো প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা পরিষদের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে শনিবার (২ জানুয়ারি)।
সারাদেশের সরকারি স্কুলগুলোতে ভর্তিতে বয়সের বাধা শিথিল করা হয়েছে।
নতুন বছরের জানুয়ারিতে নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছপদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিতে দেশের চারটি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেনি।