সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২১
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
উচ্চ শিক্ষায় (পিএইচডি ও মাস্টার্স) প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশী নাগরিকদের নিকট আবেদনের আহ্বান করা হয়েছে। “টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনে জনপ্রশাসনের দক্ষতা বৃদ্ধিকরণ” প্রকল্পের আওতায় ২০২১-২২ বছরের জন্য এ ফেলোশিপ দেয়া হবে।
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
বিভিন্ন শর্ত সাপেক্ষে আগ্রহীরা এ ফেলোশিপ গ্রহণ করতে পারবে। এ ফেলোশিপ গ্রহণের লক্ষ্যে প্রার্থীদের প্রত্যাশিত ডিগ্রির জন্য বিশ্ববিদ্যালয়/শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হতে পূর্ণকালীন ভর্তির অফার থাকতে হবে। অধ্যায়নে ইচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়/ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘দ্য টাইম হায়ার এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং-২০২১’ এ ২০০ এর মধ্যে হতে হবে। আবেদনকারীর আবেদনের শেষ দিন পর্যন্ত অবশ্যই টোফেল ইবিটি বা আইইএলটিএস স্কোরের মেয়াদ থাকতে হবে।
তবে টোফেল আইবিটি স্কোর ৮৮ এবং আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫ এর নিচে হলে আবেদনের জন্য বিবেচিত হবে না।
সরকারি কর্মকর্তা আবেদনকারীর ক্ষেত্রে চাকরির পর বিদেশে মাস্টার্স করে থাকলে মাস্টার্স ফেলোশিপের জন্য বিবেচিত হবে না।
আগামী ৭ এপ্রিল, ২০২১ এর মধ্যে অনলাইনে এই ওয়েবসাইডে (pmfellowship.pmo.gov.bd)আবদেন করতে হবে এবং আবেদনের হার্ডকপি ৩০ এপ্রিল অফিস চলাকালিন সমেয়ের মধ্যে পৌছাতে হবে।
বিস্তারিত তথ্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে...
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
সংবাদ অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
২০২১ সালের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য সংশোধিত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে।
২০২০ সালের এইচএসসি ও সমমানের মূল্যায়নে শতভাগ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।
করোনা মহামারীতে পরীক্ষা ছাড়াই ২০২০-এর এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করতে আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামী মাসের প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন।
দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে পরীক্ষা ছাড়া ফলাফল প্রকাশ (অটো পাস) এবং পরবর্তী শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হওয়ার পথে বিদ্যমান আইনি বাধা দূর করতে প্রয়োজনীয় বিধানের সংযোজন করে সংসদে তিনটি বিল পাস করা হয়েছে।
করোনা সংক্রমণে দীর্ঘ বন্ধের প্রেক্ষাপটে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থী দ্রুত স্কুলে ফিরতে চায়।
অটোপাসসহ চার দফা দাবিতে আন্দোলনরত ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থীদের ঘরে ফেরার আহ্বান জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘অযৌক্তিক আন্দোলন নিয়ে রাজপথে থাকলে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
করোনা মহামারীতে পরীক্ষা ছাড়াই ২০২০-এর এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করতে আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামী মাসের প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন।
দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে পরীক্ষা ছাড়া ফলাফল প্রকাশ (অটো পাস) এবং পরবর্তী শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হওয়ার পথে বিদ্যমান আইনি বাধা দূর করতে প্রয়োজনীয় বিধানের সংযোজন করে সংসদে তিনটি বিল পাস করা হয়েছে।
করোনা সংক্রমণে দীর্ঘ বন্ধের প্রেক্ষাপটে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থী দ্রুত স্কুলে ফিরতে চায়।
অটোপাসসহ চার দফা দাবিতে আন্দোলনরত ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থীদের ঘরে ফেরার আহ্বান জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘অযৌক্তিক আন্দোলন নিয়ে রাজপথে থাকলে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষার মানোন্নয়নে পাঁচ বছরের ‘সেক্টর প্ল্যান’ প্রস্তুত করেছে সরকার।
অপসংস্কৃতি থেকে রক্ষা পেতে শুদ্ধ সংস্কৃতি চর্চার পরিধি বাড়াতে দেশের মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য একটি নীতিমালা প্রণয়ণ করতে যাচ্ছে সরকার।
পাঁচটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ৯৪ হাজারের বেশি শিশু পাবে নিজ ভাষার পাঠ্যবই। সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গেই তাদের এই বই তুলে দেয়া হবে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির (বিডিইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর বলেছেন, ‘ডিজিটাল প্রযুক্তিনির্ভর উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে দেশের প্রথম ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় বিডিইউ।
‘অস্তিত্বই নেই’ এমন এক বিশ^বিদ্যালয়ের কথা তুলে ধরে শতর্কতা জারি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)।
আগামী মার্চের মধ্যেই প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা স্তরের দশটি বিষয়ের ‘বিষয়ভিত্তিক’ শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড’ (এনসিটিবি)।